Home Uncategorized স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব

by farjul
২৪ views
A+A-
Reset
ফিলিস্তিনি জনগণের উপর ইসরায়েলের চালানো দখলদারিত্বের তীব্র সমালোচনা করলেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। তিনি সাফ বলে দিলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব।
সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলে বুধবার দেওয়া ভাষণে যুবরাজ সালমান এ কথা বলেন। বাবা বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে কাউন্সিলে বার্ষিক বক্তব্য দেন তিনি। যুবরাজ ভাষণের আগে তার সামনে শপথ গ্রহণ করেন শুরা কাউন্সিলের সদস্যরা।
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার নিরলস প্রচেষ্টা চলছে। সেই প্রচেষ্টা সৌদি আরব বন্ধ করবে না জানিয়ে যুবরাজ বলেন, ‘আমরা অঙ্গীকার করছি, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করব না।’
মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার নিরলস প্রচেষ্টা সৌদি আরব বন্ধ করবে না। আর আমরা অঙ্গীকার করছি, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌদি আরব স্থাপন করবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুটি সূত্র জানিয়েছে যে, তেল আবিবের সঙ্গে রিয়াদের স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপনে ওয়াশিংটনের প্রচেষ্টাকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। এর নেপথ্যে রয়েছে গত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি আগ্রাসন।
যুবরাজের শেষ বক্তব্য থেকে ধারণা করা যায়, ইসরায়েলি আগ্রাসনের অবসান না হওয়া পর্যন্ত মার্কিন প্রচেষ্টা ধোপে টিকবে না। গাজা যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে যুবরাজ সালমান জানিয়েছিলেন, ইসরাইল-সৌদি একটা চুক্তির সন্নিকটে আছে।
ওই দুই সূত্র রয়টার্সকে আরও বলেছে, ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে কিছু বিলম্ব হবে। রিয়াদের জন্য এই আলোচনার সবচেয়ে লাভজনক দিক হিসেবে অনেক বিশেষজ্ঞ যেটা ধারণা করছেন, তা হলো, এর বিনিময়ে মার্কিনিদের সঙ্গে একটা প্রতিরক্ষা চুক্তির দ্বার উন্মোচিত হতে পারে।
সূত্রঃ রয়টার্স
এম.কে
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

You may also like

Leave a Comment

চলতি

বাংলাদেশ মতো আকারে ছোট একটি দেশে বিশাল এক জনগোষ্ঠীর বসবাস।তাদের জীবন জীবিকা, ভাবনা, পেশা, স্বপ্ন, ইচ্ছা, আনন্দ-বেদনায় এতোটা বৈচিত্র্য হয়তো পৃথিবীর খুব কম দেশেই আছে। এই বৈচিত্র্যের সন্ধানে পথ চলে ‘চলতি’।