Home Uncategorized প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, কী তার পরিচয়

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, কী তার পরিচয়

by farjul
৩৩ views
A+A-
Reset

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে অধ্যাপক লুৎফে সিদ্দিকীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার ৪ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার লুৎফে সিদ্দিকীকে প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তিনি উপদেষ্টা পদমর্যাদার বেতন-ভাতা ও আনুষাঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্য হবেন।

লুৎফে সিদ্দিকী লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিটিকাল সায়েন্সের ভিজিটিং প্রফেসর এবং ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে, অ্যাডজাংক্ট প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আর্থিক ও মুদ্রা নীতি সম্পর্কিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ফিউচার কাউন্সিলের সদস্য। অর্থায়ন ও দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের ভবিষ্যতের জন্য কাউন্সিলগুলোতে বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া তার ইউবিএস, বার্কলেস ক্যাপিটাল এবং ডয়চে ব্যাংকে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

ইউবিএস ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকে তার শেষ ভূমিকাটি ছিল গ্লোবাল হেড অব ইমারজিং মার্কেট, ফরেন এক্সচেঞ্জ রেট এবং ক্রেডিট। এছাড়া তিনি ইউবিএস নলেজ নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান। বার্কলেস ক্যাপিটালে তিনি এশিয়া-প্যাসিফিকের ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিস্ট্রিবিউশন এবং কর্পোরেট রিস্ক অ্যাডভাইসরির প্রধান ছিলেন। ইউবিএস এবং বার্কলেস ক্যাপিটালে তিনি সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাজ্য উভয় স্থানেই নিয়জিত ছিলেন।

এর আগে, তিনি লন্ডনের ডয়চে ব্যাংকে ফরেন এক্সচেঞ্জ স্ট্রাকচারিংয়ের প্রধান ছিলেন।

তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স থেকে অর্থনীতিতে এমএসসি, ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে একনোমেট্রিক্সে বিএসসি (অনার্স), পাশাপাশি হার্ভার্ড ও অক্সফোর্ডের লিডারশিপ সনদ অর্জন করেছেন।

২০২১ সালের জানুয়ারিতে বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা পেশাদারদের আন্তর্জাতিক সংস্থা সিএফএ ইনস্টিটিউটে প্রথম বাংলাদেশি ব্যবস্থাপনা পরিচালক (রিজিওনস ও সোসাইটি রিলেশন) হিসেবে যোগ দেন লুৎফে সিদ্দিকী।

এম.কে
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

You may also like

Leave a Comment

চলতি

বাংলাদেশ মতো আকারে ছোট একটি দেশে বিশাল এক জনগোষ্ঠীর বসবাস।তাদের জীবন জীবিকা, ভাবনা, পেশা, স্বপ্ন, ইচ্ছা, আনন্দ-বেদনায় এতোটা বৈচিত্র্য হয়তো পৃথিবীর খুব কম দেশেই আছে। এই বৈচিত্র্যের সন্ধানে পথ চলে ‘চলতি’।